আমাদের রূহানী খেদমত

                                            যারা আমলিয়াত ও তাবিজাত শিখতে চান 

    যারা আমলিয়াত এবং তাবিজাতের রূহানী ইলম শিখতে আগ্রহী তারা আমাদের শিষ্যত্ব গ্রহন করে ইজাজাত প্রাপ্ত হয়ে সুরক্ষার সাথে তাদের আধ্যাত্মিক যাত্রা রূহানী সফর  শুরু করতে পারেন। আপনি আমাদের Web Page এ এই বিষয় সম্বন্ধে Details দেখতে পাবেন। আমাদের কাছ থেকে আমলিয়াত শেখার জন্য এককালীন একটা Fees পরিশোধ করতে হয়।


সকল প্রকার যাদু-টোনা, ছেহের, বদ-নজর এর পরিপূর্ন  সমাধান

    যাদু-টোনার বিভিন্ন ধরন হয় যেমন যাদু করে অসুস্থ করা, দূর থেকে যাদু করা, বিনা কারনে ভয়-ভয় অনুভব করা, যাদুর মাধ্যমে বিভোর করে রাখা, কালো যাদু, যাদু করে বশ করা, যাদু করে আটকে রাখা ইত্যাদি, ইত্যাদি। এই সকল ধরনের যাদু, কালো যাদু এবং বান নষ্ট করার জন্য ৪০ দিন বা ৯০ দিন অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে ১২০ দিনের তাবিজের কোর্স দেওয়া হয় যেখানে পানিতে গুলে খাওয়ার জন্য আয়াতে কুরআনির জাফরানি তাবিজ থাকে এছাড়াও জ্বলানোর জন্য তাবিজ থাকে, যেখানে প্রতিদিনের জ্বালানোর জন্য আলাদা আলাদা তাবিজ দেওয়া হয়। এর সাথে একটা তাবিজে-শেফা  বা তাবিজ-হিফাজতে খাছ্  অথবা সমস্যা অনুযায়ী অন্য বিভিন্ন ধরনের তাবিজ দেওয়া হয় যেটা ব্যবহারের জন্য হাতের বাজুতে বা গলায় পরতে হয়। জাদু, কালো জাদু, কুফরি, টোনা-টোটকা, বাণ বা বদ-নজর কাটানোর জন্য এটা খুব ভাল তরিকা। এছাড়াও আরও অনেক চিকিৎসা পদ্ধতি আছে।


ভালবাসায় সাফল্য এবং পছন্দের বিয়ে

    যায়েজ ভালবাসায় সাফল্য পেয়ে মনের পছন্দসই মানুষকে বিয়ে করে জীবনে সুখী হওয়ার জন্য আমাদের এখানে খুবই জবরদস্ত এবং লা-জবাব তাবিজাত আমল তৈরি করে দেওয়া হয়। আলহামদুলিল্লাহ্ আজ প্রর্যন্ত হাজারও মানুষ ফায়দা পেয়েছেন। এ সকল বিষয়ের জন্য চেরাগ-এ-মুহাব্বাত, তাবিজ তছখির-এ-আখবার, তাবিজ জোহরা-এ-খাছ্, তাবিজ শরফ-এ-জোহরা, তাবিজ-এ-মুখাম্মাস(তাবিজে ২৫) সহ আরও বিভিন্ন ধরনের বা-মুয়াক্কিল তাবিজাত আমল প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি করে দেওয়া হয়। এর মধ্যে আরবা-আনাসির (Four Elements : Fire, Water, Soil, Wind) (চার উপাদান : আগুন, পানি, মাটি এবং বাতাস) খুবই প্রসিদ্ধ এবং যেকোন অবস্থাতেই কাজ করে।


তদবিরে তাফরিকের চিকিৎসা

    স্বামী-স্ত্রীর ভিতরে ঝগড়া বিবাদ ঘটিয়ে বিচ্ছেদ এবং তালাকের যে যাদু করা হয় তাকে জাদু-এ-তাফরিক বলে। এই জাদু নষ্ট করার জন্য কোর্স ওয়ালা তাবিজাত ছাড়াও আরও অনেক তরিকা ব্যবহার করা যায়।


শয়তানি আছরত, জ্বিন, আছেব ইত্যদি থেকে পরিপূর্ণ শেফা

    জ্বিনগ্রস্থ রোগী এবং যাদের উপর বার বার জ্বিন ভর করে বা হাজির হয় তাদের শরীর থেকে ঐসব বদ জ্বিনদের কে পরিপূর্ণ ভাবে তাড়িয়ে দুর করা হয় এবং এর জন্য রোগীকে আমাদের এখানে আনতে হয় না। এসব রোগীর চিকিৎসা জাফরানী কোর্স ওযালা তাবিজাত এবং চেরাগ ও পলিতা জ্বালানোর মাধ্যমে ঐসব জ্বিন ‍ও আছেব কে তাড়ানো হয়। আমার এই তদবিরে জ্বিন বা আছেব রোগীর উপর হাজির হয় না বরং নিরাপদ নিয়মে ঐসব জ্বিন আছেব শয়তানি আছরতের শক্তি খতম করা হয় ফলে ঐ রোগী এবং তার পরিবারের সবাই নিরাপদ থাকে।


বদ নজর থেকে হিফাজত

    প্রায় সময় এমন হয় যে, ছোট বাচ্চারা বদ নজরের স্বীকার হয়ে সব সময় কান্নাকাটি করে অস্থির হয়ে থাকে, খেতে চায় না অথবা কাজের জায়গা, কারখানা, দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাল চলতে ছলতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় এটা বদ-নজরের কারনেই হয় এবং এটা হদীসে-পাক দ্বারা সাব্যস্ত। এর জন্য বিভিন্ন ধরনের তাবিজ দেওয়া।


যৌন সমস্যার তদবির

    বিবাহিদ দম্পতির মাঝে প্রধানত পুরুষের যদি যৌন সমস্যা হয়ে থাকে যেমন যৌন-দূর্বলতা, দ্রুত বীর্য বের হয়ে যাওয়া, বীর্য পাতলা হয়ে যাওয়া, সহবাসের প্রতি অনিহা আসা ইত্যদি হয় সেক্ষেত্রে আমাদের এখানে তদবিরের মাধ্যমে রূহানী এলাজ করা হয়।


বিয়ে-শাদী তে বাধা

    যদি এমন সূরতে হাল পয়দা হয় যে, পাত্র/পাত্রী কে কেউ বিয়ের উদ্দেশ্যে দেখতেই আসে না বা যাদু-কুফরি করে ছেলে বা মেয়ের বিয়ে বন্ধ করে রাখে অথবা দেখা-দেখি চলছে কিন্তু বিয়ে প্রর্যন্ত আগায় না বা বিয়ে হতে হতে থেমে যায় ইত্যাদি ক্ষেত্রে সমস্যা সমাধানের জন্যে কুরআনের বিভিন্ন আয়াত দিয়ে তৈরি জাফরানি কোর্স ওয়ালা তাবিজাত দেওয়া হয় যেটা সাধারণত ৪০ ‍দিন থেকে ৯০ দিনের হয়ে থাকে। এর সাথে একটা তাবিজ গলায় বা হাতে ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়। আল্লাহর রহমতে তিন-চার মাসের মধ্যে একটা বেহ্তেরিন বিয়ের ব্যবস্থা হয়ে যায়।


শত্রুদের অত্যাচার থেকে হিফাজত

    শত্রুদের অত্যাচার থেকে বাচার জন্য তাবিজে সাঈফী, তাবিজে হায়দারি ইত্যাদি তৈরি করে দেওয়া হয় যেটার বরকতে দুশমন হয় নরম হয়ে যায় অথবা অপমানিত ও চরম ঘৃণিত হতে থাকে। অথবা এমন তাবিজ তৈরি করে দেওয়া হয় যাতে শত্রুর জবান বন্ধ হয়ে নিজেদের ভিতরে একটা আপসের ব্যবস্থা হয়ে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আর শত্রু যদি বেশি বাড়াবাড়ি করে তাহলে তাকে সায়েস্তা করার জন্যে বিশেষ চেরাগ তৈরি করে দেওয়া হয় যেটা জ্বালালে শত্রুর অত্যাচার থেকে পরিপূর্ণ হেফাজাত থাকা যায় এবং দুশমন আস্তে আস্তে তার অথীনে চলে আসে এবং তার হুকুমের গোলাম হয়ে যায়।


ব্যবসা বাণিজ্যে খায়ের ও বরকত

    ব্যাবসা বাণিজ্য এবং কারবারের উন্নতি-তরক্কির জন্য তাবিজে শামছ, তাবিজে মুস্তারী, তাবিজে জোহরা, ব্যবসা সফলের তাবিজ, তাবিজে ফাতাহনামা, প্রাচুর্জতার বিশেষ তাবিজ ইত্যাদি সহ বহুত ধরণের তাবিজ খাছ্ সময়ের বিশেষ মুহূর্তে তৈরি করে দেওয়া হয়। কারবার এবং রোজগার বৃদ্ধির জন্য এই তাবিজগুলো খুবই কার্যকর এবং ভাল সাব্যস্ত হয়েছে, এটা দাবি নয়, অভিজ্ঞতা। ব্যবসাকে চরম শিখরে পৌছানোর জন্য আমাদের এখানের জাফরানি কোর্সওয়ালা তাবিজাত খুবই কার্যকর ও প্রশিদ্ধ এবং চেরাগে সাজার এ জার এবং চেরাগে দৌলত  তো নিজের উদাহরণ নিজেই। তাছাড়া ব্যবসার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থ, নুসখা, আমল ও তাবিজাত দেওয়া হয়।


জেল বা কয়েদ থেকে মুক্তি

    জেল থেকে মুক্তির জন্য তার নামের একটি বিশেষ জাফরি তাবিজ তৈরি করে দেওয়া হয়। এটা যদি ঐ কয়েদী প্রর্যন্ত পৌছানো যায় এবং সে এই তাবিজ টা তার গলায় বা হাতে পরে নেয় তাহলে সে অতি সত্তর খালাস পেয়ে যায় এবং যদি সূরত এমন হয় যে তাবিজ কয়েদী প্রর্যন্ত পৌছানো সম্ভব নয় সেক্ষেত্রে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার জন্য তাবিজাত তৈরি করে দেওয়া হয় এবং একটা খাছ্ তিলিসিম তৈরি করে দেওয়া কোন পাখির পায়ে বেধে উড়িয়ে দেয়ার জন্য। আল্লাহর ফজলে ও করমে সে অতি সত্তর খালাস পেয়ে যাবে।


চাকরি স্থায়ী হওয়ার জন্য

    অনেক ব্যক্তি এমন আছেন যে তাদের চাকরি কখনই স্থায়ী হয় না, নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য নেয়া হয় এবং ভাল পারফরমেন্সের পরেও তাদের চাকরি চলে যায় বা অনেকের ক্ষেত্রে এমন হয় যে চাকরি হতে হতে আর হয় না এমন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের তাবিজাত দেওয়া হয়ে থাকে যেমন তাবিজে শামস্, তাবিজে ইত্যাদি।


চাকরিতে প্রমোশন হওয়ার জন্য

    এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যারা কোন কোম্পানিতে অনেক বছর ধরে কাজ করে আসছেন কিন্তু তার কোন উন্নতি নেই অথচ কোন ব্যক্তি তার অনেক পরে এসেও প্রমোশন পেয়ে অনেক উপরের পোস্টে উঠে যায় এমন সূরতে হাল পয়দা হলে যেখানে কোন প্রকার বদ-নজর বা কুফরির কোন সমস্যা নেই, সাধারণ ভাবে, কুদরতি হালে এমন হয় সেক্ষেত্রে এর রূহানী সমাধান তাসকিরাতুল জিন্নাহ’র ভিতরে আছে, যেটা প্রতি মাসেই তৈরি হয়। আর যদি মামলা কোন প্রকার বদ-নজর বা কুফরির কোন বিষয় হয় সেক্ষেত্রে আলহাদুল্লিাহ আমাদের এখানে এর পরিপূর্ণ সমাধান আছে।


পেটে বাচ্চা স্থায়ী হওয়া এবং সন্তানের জন্ম দেওয়া

    পেটে বাচ্চা না থাকার বা বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়ার অনেকগুলো কারন আছে, কখনও শারীরিক অক্ষমতার কারনে হয়, কখনও বা ছেহের-জাদু করে বাচ্চা নষ্ট করে দেওয়া হয়, আবার কখনও জ্বীনের সমস্যার কারনে হয়ে, কখনও আবার জিন গত কারনেও পেটে বাচ্চা যায় না বা বাচ্চা গেলেও স্থায়ী হয় না। এসমস্ত সকল সমস্যার সমাধান রূহানী ভাবে প্রস্তুত করা পানিতে মিশিয়ে খাওয়া জাফরানী কোর্সওয়ালা তাবিজাতের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। আলহামদুলিল্লাহ শত-শত মানুষকে আল্লাহ্ তা’আলা সন্তানের নিয়ামত দান করে মালামাল করে দিয়েছেন।


মামলা-মকদ্দমায় জয়ী হওয়ার জন্য

    সাধারণ মামলা-মকদ্দমায় জয়ী হওয়ার জন্য তাবিজে ফাতাহ্নামা দেওয়া হয়ে থাকে, কিন্তু যে মামলা-মকদ্দমা গুলো বড় এবং ঝামেলাযুক্ত সেসব মামলা-মকদ্দামায় জয়ী হওয়ার জন্য বিশেষ কুরআনের আয়াতের বিশেষ চেল্লা করা হয়ে থাকে যেখানে মোট ১২০ দিনের চেল্লা অর্থৎ ৩ চেল্লা হয়ে থাকে।

 

প্রতিযোগীতা মূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য

    প্রতিযোগীতা মূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য তাবিজ শামছে খাছ  খুব দরুন এবং 
অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এক তাবিজ এবং এর বরকতে BCS এর মত আরও অনেক কঠিন কঠিন পরীক্ষাতেও মানুষ পাশ করে আলহামদুলিল্লাহ অনেক উঁচু মর্যাদায় পৌছেছে। প্রায় প্রতি মাসেই এই তাবিজ আমাদের এখানে তৈরি করা হয়।


এমন রোগের চিকিৎসা যা নির্নয় করা যায় না

    অনেক সময় এমন হয় যে, বিভিন্ন ধরনের টেস্ট করার পরেও রোগীর রোগ নির্নয় করা যায় না, হাজারো, লাখো টাকা খরচ হয়ে যায় এমনকি ডাক্তারাও পেরেসান ও হয়রান হয়ে যায় এবং রোগীর উপর কোন ঔষধই কাজ করেনা। এমন সূরতে হাল পয়দা হলে রোগীকে জাফরানী তাবিজাত তৈরি করে দেওয়া হয় যেটা কুরআনের বিশেষ বিশেষ আয়াতের সমন্বয়ে তৈরি হয় এবং এটা কে আরও বেশি কার্যকর ও শক্তিশালী বানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের আমল পড়ে রোগীর উপর দম করা হয় এবং আলহামদুলিল্লাহ প্রথম চেল্লাতেই রোগী ভাল অনুভব করে এবং শরীর সুস্থ হয়ে উঠতে থাকে।


পড়াশোনায় প্রখর স্মরন শক্তি এবং একাগ্র মন

    বর্তমান সময়ে মানুষের স্মৃতি শক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে। এক কারন হচ্ছে, মানুষের প্রয়োজনীয় এবং জরুরী বিষয় গুলো খেয়াল রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের জিনিস/ ডিভাইস এখন পাওয়া যায়, যে জন্য মানুষের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে নিজের মেধা শাক্তি ব্যবহারের প্রয়োজন না পড়ার কারনে স্মরন শক্তির মত নিয়ামত এবং দৌলত থেকে মানুষ বঞ্চিত হচ্ছে। তাছাড়াও বিভিন্ন রোগের কারনে এবং ঔষধ সেবনের কারনেও মানুষের স্মৃতি শক্তি লোপ পাচ্ছে। এর কারনে পড়াশোনা করতে মন না চাওয়া বা পড়ায় মন না বসা, পরীক্ষার সময় ভয় লাগা, এবং হাজারও বার চেষ্টার পরও পড়া মুখস্ত না হওয়ার মত ঘটনা ঘটে। এ সমস্ত বিষয়গুলো সামনে রেখে কুরআনের বিশেষ বিশেষ আয়াত এর সাথে আল্লাহর বিশেষ বিশেষ নামের তাবিজ এবং তিলিসিম তৈরি করা হয় এবং পরীক্ষায় শাফল্যের জন্য ও স্মরন শক্তি বৃদ্ধির জন্য বিশেষ জাফরানি কোর্স ওয়ালা তাবিজাত দেওয়া হয় যেটা নিয়মিত ভাবে সকালে খেতে হয়। এই কোর্স সাধারণত ৪০ দিন থেকে ৯০ দিন প্রর্যন্ত হয়ে থাকে।


স্ত্রী-সন্তান বাধ্যগত হওয়া

    স্ত্রী-সন্তান বাধ্যগত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তাবিজ তৈরি করে দেওয়া হয়। যেটাকে তাবিজ-এ-ইনকিলাব বলে।

1 comment:

  1. পড়ে খুব ভাল লেগেঋে।বিশেষ করে দোয়া সাইফী তাবিজটা,আমি চাই যেন সবাই আমার সামনে আসলে মুখবন্ধ এবংযসবাই ভালবাসে

    ReplyDelete